1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

প্রতারণা প্রতিরোধে মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি

  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪

পুলিশবন্ধু, শিক্ষাঙ্গণ-শিক্ষার্থী ও আলোকায়ন ডেক্স:
উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে একটি চক্র। এ থেকে নিরাপদ থাকতে জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সই করা জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ জিটুপি পদ্ধতিতে EFT-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password ব্যবহার করে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য SPFMS কর্মসূচি, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের MIS সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট ও সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি করা হয়।

MIS-এ প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি/সংশোধন সম্পাদনের পর সফটওয়্যার থেকে ডেটা সংগ্রহ, বৃত্তির গেজেটের সঙ্গে ক্রস ‘চেকিং, Pay Roll প্রস্তুত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীর নামীয় ব্যাংক হিসাবে G2P পদ্ধতিতে EFT-এর’ মাধ্যমে অর্থ পাঠানো হয়।

কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মাউশি, শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান/শিক্ষার্থী/অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের Password / PIN Number / OTP চাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির জন্য কোনো অর্থ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে চাওয়া হয় না বিধায় যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য এবং কোনো Password/ PIN Number/ OTP কারো সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো।

এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password-এর গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনুরোধ করা হলো।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com