1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

টেলিটকের এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পুলিশবন্ধু, অনুসন্ধান ও কেস স্ট্যাডি ডেক্স:
দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে সহজ শর্তে জাইকার ১৬৪ কোটি ৫২ লাখ টাকার ঋণ থেকে সরকারকে বঞ্চিত করায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কমিশনার আমিনুল হাসান এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড ও টেলিটকের এমডিসহ ৮ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আসামিরা হলেন- বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কমিশনার আমিনুল হাসান, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিটিসিএলের সাবেক পরিচালক-১ মশিউর রহমান, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহাব উদ্দিন, বিটিসিএলের সাবেক ডিই-৫ মো. আতাউর রহমান, সাবেক পরিচালক মাকসুদুর রহমান আকন্দ, জিএম অশোক কুমার মন্ডল, সাবেক এমডি মাহফুজ উদ্দিন আহমদ এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) আজম আলী।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট (টিএনডি) প্রজেক্ট টেন্ডার প্রক্রিয়ায় সর্বনিম্ন দরদাতাকে বাদ দিয়ে নিজেদের পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অসৎ উদ্দেশ্যে কাজ করেছেন। সেটা করতে গিয়ে আসামিরা প্রাক-যোগ্যতা মূল্যায়নের নির্ণায়ক পরিবর্তন, মূল দরপত্র আহ্বানের দুই মাস পর প্রাক্কলন নির্ধারণসহ ক্রয় আইন-বিধি ও জাইকার গাইডলাইন অনুসরণ না করে অহেতুক কালক্ষেপণ করেছেন। যে কারণে ০.০১ শতাংশ সহজ শর্তের সুদে ১৬৪ কোটি ৫২ লাখ ১৫ হাজার টাকা দাতা সংস্থা জাইকা আগ্রহ হারিয়ে গত ২০১৫ সালের ৭ মে ফেরত নিয়ে যায়। এর মাধ্যমে দেশকে বড় একটি ঋণ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে এবং দেশের আর্থিক ক্ষতি সাধন করা হয়েছে।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ৪৬৮, ৪৭১, ৫১১, ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com