1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

নীলফামারীর ডোমারে শিক্ষার্থী ১৫ জন, উপবৃত্তি পায় ২৩ জন

  • প্রকাশকাল : রবিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

পুলিশবন্ধু, শিক্ষাঙ্গন-শিক্ষার্থী ও কর্মসংস্থান ডেক্স:
নীলফামারীর ডোমারে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫ জন। কিন্তু সেখানে উপবৃত্তি পায় ২৩ জন! ভুয়া আট শিক্ষার্থীর নাম দিয়ে উপবৃত্তির টাকা ভাগ করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নে অবস্থিত নয়ানী বাগডোকরা শিমুলতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুল মান্নান ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে রাতারাতি ১৫ জন শিক্ষার্থীর হাজিরা খাতাটি পরিবর্তন করে ২৩ জন শিক্ষার্থীর নাম লিপিবদ্ধ করে নতুন হাজিরা খাতা তৈরি করেন।

শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও স্লিপের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ এনে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও অভিভাবকরা।

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল রায় বলেন, বিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী উপবৃত্তির টাকা পায় না। অথচ অন্য বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে, এমন শিক্ষার্থীও উপবৃত্তি পায়। বিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দের স্লিপের টাকার নিয়ম অনুযায়ী খরচ করে না। আমরা জানতে চাইলে সঠিক কিছু বলেন না প্রধান শিক্ষক।

এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মান্নানের কাছে জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ‘কোনো কিছু জানার থাকলে শিক্ষা অফিস থেকে লিখিত অনুমতি নিয়ে আসবেন। তারপর জানাব।’

ডোমার উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত চলছে। প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com