1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

ধর্ষণ মামলার প্রতিশোধ নিতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা: র‍্যাব

  • প্রকাশকাল : শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২

পুলিশবন্ধু আলোচিত খবরঃ
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মামুন হাওলাদারের এক আত্মীয় ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় মামুন বাদী হয়ে মামলা করলে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরে তারা জামিনে বেরিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করে। একপর্যায়ে প্রকাশ্যে কুপিয়ে মামুনের বাম পা বিচ্ছিন্ন এবং মৃত্যু নিশ্চিত করে দুর্বৃত্তরা। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার মূল আসামি গাজী সিদ্দিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে ৫ নভেম্বর ২০২২ (শনিবার) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এতে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, গত ৩১ আক্টোবর ইউপি সদস্য মামুন হাওলাদারকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ছেলে বাদী হয়ে সিদ্দিকুর রহমানকে প্রধান আসামি ও তার সহযোগী আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে ভান্ডারিয়া থানায় মামলা করেন। জড়িতদের গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে র‌্যাব। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার রাতে র‌্যাব-৩ এর একটি দল নারায়ণগঞ্জ সদর থেকে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী সিদ্দিকুরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, মামুন হাওলাদারের সঙ্গে সিদ্দিকুর, তার ভাই কামাল ও ভাতিজা আসাদুলের পারিবারিক বিরোধ ছিল। ২০১১ সালে মামুনের আত্মীয়া ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর তিনি কামাল ও আসাদুলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এছাড়া বিভিন্ন সময় এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মামুনের সঙ্গে তাদের বাগবিতণ্ড হয়। এসবের জেরে মামুনকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরে অক্টোবরের মাঝামাঝি সময় তারা মোল্লারহাট বাজারে সিদ্দিকুরের অফিসে একত্রিত হয়ে হত্যার নীলনকশা তৈরি করে।

হত্যার পরিকল্পনা অনুযায়ী, ঘটনার দিন মামুনকে মোটরসাইকেলে করে উত্তর ভিটাবাড়িয়ার একটি স্থানে নিয়ে যেতে সজল জমাদ্দারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কামাল ও আসাদুলসহ অন্যরা ভিটাবাড়ী এলাকায় গাছ ফেলে মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সজল জমাদ্দারকে পিটিয়ে আহত করা হয়, যাতে বিষয়টি নিয়ে কারও মনে সন্দেহের সৃষ্টি না হয়। আর মামুনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তারকৃত গাজী সিদ্দিকুর ঘটনার পরপরই পালিয়ে প্রথমে পিরোজপুর এবং পরে রাজধানীর ফকিরাপুল এলাকায় আত্মগোপন করে। এরপর নারায়ণগঞ্জ সদর এলাকায় আত্মগোপন করে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, ডাকাতি ও অস্ত্রবাজির অভিযোগে ১০টি মামলা রয়েছে।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com