1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

ঢাকায় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নেতৃত্বে জমি দখল চেষ্টার অভিযোগ

  • প্রকাশকাল : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২

পুলিশবন্ধু, অনুসন্ধান ও কেস স্টাডি ডেক্সঃ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৭৩ নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিয়াউল হক ও তার মেয়ের জামাই বাকীবিল্লার বিরুদ্ধে এশিয়াটিক গ্রুপের মালিক সোহরাব হোসেনের জমি দখল চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় এশিয়াটিক গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. মামুনুর রহমান বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

জিডির তথ্য বলছে, গত ৩ নভেম্বর কাউন্সিলর জিয়াউল হক ও তার মেয়ের জামাই বাকীবিল্লার নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন লোক এশিয়াটিক গ্রুপের মালিক সোহরাব হোসেনের (বাবু) জমি দখল করতে যান। এ সময় জমির মালিক বাধা দিলে কাউন্সিলর ও তার লোকজন তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। এ ঘটনায় ওই দিনই থানায় অভিযোগ দায়ের করে এশিয়াটিক গ্রুপ। জিডি নং-২৮৭।
জিডি ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা জেলার যাত্রাবাড়ী (সাবেক ডেমরা) থানার ধার্মিকপাড়া এলাকার দামড়িপাড়া মৌজায় ৪০.৪০ শতাংশ এবং অপর খতিয়ানে ২৪.৯৬ শতাংশ জমির ক্রয়সূত্রে মালিক এশিয়াটিক গ্রুপের মালিক সোহরাব হোসেন। ওই জমিতে ৩-৪ বছর আগে সোহরাব হোসেন প্রায় ৮০ থেকে ৮৫ লাখ টাকার বালু ফেলে জমি ভরাট, সীমানা প্রাচীর এবং টিনশেডের একটি ঘর নির্মাণ করেন। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর যাবৎ জমিতে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে রাখেন। কিন্তু গত ৩ নভেম্বর কাউন্সিলর জিয়াউল হক ও তার মেয়ের জামাইয়ের নেতৃত্বে ওই জমি দখলের চেষ্টা করা হয়।

জানা গেছে, ভূমি দখল চক্রের অন্যতম একজন হচ্ছেন বিপ্লব। তিনি অত্যন্ত সুকৌশলে বিভিন্ন জমির জাল দলিল সৃজন করে জমি দখল এবং ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে টাকা আত্মসাৎ করাই তার পেশা ও নেশা। তার কুপ্ররোচনায় ওই দিন সোহরাব হোসেনের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করা হয়।

এ বিষয়ে জানতে কাউন্সিলর জিয়াউল হকের মোবাইল ফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে তার মোবাইল ফোনে মেসেজ পাঠানো হলেও কোনো সাড়া দেননি তিনি।

এ ঘটনায় দায়ের হওয়া জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার পরিদর্শক (অপারেশন) জাকির হোসাইন যুগান্তরকে বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি নাগরিক ইনস্টিটিউট প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com