1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

ঢাকার গুলশান থেকে নারী সরবরাহ চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জন গ্রেপ্তার

  • প্রকাশকাল : বুধবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

পুলিশবন্ধু, অনুসন্ধান ও কেস স্ট্যাডি ডেক্স:
রাজধানীর অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ফ্ল্যাট এবং হোটেলে সুন্দরী নারীদের সরবরাহ করে কোটিপতি বনে যাওয়া চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগের খিলগাঁও জোনাল টিম গুলশান এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো সাকিব আহম্মেদ (২৭), তাসনিয়া বেলা (১৮), মানসিব হায়াত (১৯), সৌরভ ইসলাম (২৫) ও সামিনা আলম নীলা (৫৫)।

জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ঢাকা মহানগর এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে ধোঁকা দিয়ে নারী সরবরাহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে তারা। ঢাকা মহানগরীর গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ফ্ল্যাট এবং হোটেলে নারী সরবরাহ করে থাকে। এই কাজে সাকিব এবং চৈতি নামের একটি মেয়ে সামিনা আলম নীলার সহায়তায় একটি চক্র গড়ে তোলে। সাকিব এবং চৈতি সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মিশে খদ্দের জোগাড় করে থাকে। সামিনা আলম নীলার মাধ্যমে তাদের নিকট বিভিন্ন বয়সী মেয়েদের সরবরাহ করে থাকে।

সামিনা আলম নীলা তার স্বীকারোক্তিতে জানায়, এ পর্যন্ত প্রায় ছয় হাজার নারীকে বিভিন্ন কাস্টমারের কাছে সরবরাহ করেছেন তিনি। এ ছাড়া মাদকও বিক্রি করেছে।

ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন অর রশিদ জানান, এই চক্রের মূলহোতা সাকিব নিজেকে একজন সচিবের ছেলে বলে সবার কাছে পরিচয় দিয়ে খদ্দের সংগ্রহ করে। যেখানে নারীদের পাচার করতো সেইখানে খদ্দের এবং নারী উভয়ের ছবি-ভিডিও ধারণ করে পরবর্তীতে তাদের কাছ থেকে বড় অংকের টাকা আদায় করতো। তার প্রধান সহযোগী চৈতি নিজেকে একজন মডেল ও কোটিপতি পরিবারের বলে পরিচয় দিতো। একইসঙ্গে নারী সরবারাহের পাশাপাশি নারীদের মাধ্যমে ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদক সরবারাহ করতো। সাকিবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইননুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ডিএমপির গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার রাজীব আল মাসুদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে খিলগাঁও জোনাল টিমের টিম লিডার সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com