1. policebondhu@gmail.com : Jasemuddin Ruman : Jasemuddin Ruman
  2. jasemruman@gmail.com : policebondhu :
  3. propertypokkho@gmail.com : Jasem Ruman : Jasem Ruman
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
'পুলিশবন্ধু ডট কম' সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট এবং বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)' একাউন্ট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'পুলিশবন্ধু ডট কম' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'পুলিশবন্ধু ডট কম' কর্তৃপক্ষ।

কবরের বেদিতে আপত্তিকর অবস্থায় প্রেমিকাসহ কনস্টেবল আটক

  • প্রকাশকাল : সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পুলিশবন্ধু, অনুসন্ধান ও কেস স্ট্যাডি ডেক্স:
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নাট্যকার সেলিম আল দীনের কবরের ওপর আপত্তিকর অবস্থায় প্রেমিকাসহ এক পুলিশ কনস্টেবলকে আটক করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে নাট্যকার সেলিম আল দীনের কবরের ওপর থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটক পুলিশ কনস্টেবলের নাম ইমরুল হাসান শুভ। তিনি কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালী থানার শিমড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানায় কর্মরত।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, পুলিশ কনস্টেবল ইমরুল হাসান শুভ তার প্রেমিকাকে নিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরতে আসেন। পরে কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে নাট্যকার সেলিম আল দীনের কবরের ওপর তাদের আপত্তিকর অবস্থায় দেখে শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয় জানতে চান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে নিজেকে পুলিশ সদস্য পরিচয় দিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হন। এসময় বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে এক শিক্ষার্থীর গায়ে হাত তোলেন। পরে শিক্ষার্থীরা তাদের আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা শাখায় খবর দেয়।

আটক ইমরুলের প্রেমিকা জানান, তার বাড়ি খুলনা জেলার তেরখাদা উপজেলায়। তিনি সাভারের ইমান্দিপুর থাকেন এবং সেখানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নার্স হিসেবে কর্মরত আছেন।

এই তরুণী বলেন, ‘আমরা বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছি বিয়ে করার জন্য। আমাদের দীর্ঘ চার বছরের প্রেম, তাই আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই। আজকে আমরা কাজী অফিসে যাওয়ার আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসি। তখন আমরা না জেনে সেলিম আল দীন স্যারের কবরের বেদিতে বসেছিলাম। তখন আমাদের এই অবস্থায় কিছু শিক্ষার্থী এসে জিজ্ঞেসাবাদ করে। ইমরুলের সঙ্গে এখানকার শিক্ষার্থীদের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহিন বলেন, কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে মারামারির খবর পেয়ে আমরা সেখানে যাই। তখন দেখি শিক্ষার্থীরা ওই দুজনকে ঘিরে রেখেছে। পরে জানা যায় শিক্ষার্থীরা তাদের কবরের ওপর আপত্তিকর অবস্থায় ধরেছে।

অনুগ্রহ করে এই সংবাদটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও খবর

© একটি 'নাগরিক সিন্ডিকেট' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com